নজরুলের অঢেল সম্পত্তির উৎস কি তদন্তের দাবি জানিয়ে দুদুকে দরখাস্ত
- আপলোড সময় : ০৮:৪৮:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ অক্টোবর ২০২৩
- / ৫১৪ বার পড়া হয়েছে
হঠাৎ অঢেল সম্পত্তির মালিক হওয়া চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি জানিয়ে দুদক সহ বিভিন্ন সংস্থায় দরখাস্ত দিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড. আব্দুল বারি ভূইয়া।
শুক্রবার (২০ অক্টোবর) বিকালে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি জানিয়ে দুদক সহ বিভিন্ন সংস্থায় দরখাস্ত দেওয়ার বিষয়টি প্রেস ব্রিফিং এর মাধ্যমে নিশ্চিত করেন।
চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি জানিয়ে দুদক সহ বিভিন্ন সংস্থায় দেওয়া দরখাস্ত হুবহু তুলে ধরা হলো, আমি বিগত ৩০/৬/২০২৩ইং বাইতুল আকসা জামে মসজিদ হইতে ফজরের নামাজ আদায় করে আমার বাড়ির সামনে অবস্থান কালে আসামি ১। নজরুল ইসলাম সরকার পিতা ওসমান গনি সাং-এখলাস পুর / খন্দকার কান্দি থানা মতলব উত্তর জেলা -চাঁদপুর এ/পি সাং-কায়েমপুর থানা-ফতুল্লা ২। মনিরুজ্জামান মিন্টু পিতা-দেলোয়ার হোসেন ওরফে দিলু সরকার সাং-রাড়িকান্দি,থানা -মতলব উত্তর জেলা -চাঁদপুর, ৩। ডালিয়া পিতা -নজরুল ইসলাম সরকার, স্বামী – আনোয়ার হোসেন রাজিব ৪। আনোয়ার হোসেন রাজিব পিতা- শামসুদ্দিন প্রামাণিক, সাং- নদ্দাপাড়া ক্লাব মোড় খিলগাঁও ঢাকা ১২২৯,৫। সাকিব পিতামৃত- সবুজ, ৬। সাজ্জাদ নাইম পিতা- নজরুল ইসলাম সরকার ৭। সানজিদ ওরফে রায়হান ইসলাম, রবিউল ইসলাম রবিন উভয় পিতা- শাহআলম ড্রাইভার, ৮। শাহ আলম ড্রাইভার , আবু তাহের পিতা মৃত আতাউর রহমান সর্ব সাং এ/পি দক্ষিন কায়েম পুর,থানা- ফতুল্লা জেলা – নারায়ণগঞ্জ। আমার দায়েরকৃত হত্যা চেষ্টা মামলা নং-৮৯(৬)২০২৩ মামলার মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের আদেশ অমান্য করায়ওয়ারেন্ট ভুক্ত পলাতকআসামি (মনিরুজ্জামান মিন্টু ব্যতিত)।মামলাটিব বর্তমানে অধিকতর তদন্তের জন্য আছে বিধায় মিন্টু ও পলাতক। আসামি নজরুল ইসলাম সরকার রাজউকের একজন সাধারণ কর্মচারী হয়ে কায়েমপুর এলাকায় সাড়ে পাঁচ শতাংশ সম্পত্তির উপর গড়ে তোলেন ৫ পাঁচ তলা সুরম্য বিল্ডিং আরও রয়েছে ৪০ শতাংশের ছয়টি বাড়ি ঢাকার ঝিকাতলায় রয়েছে ৫ পাঁচ তলা বিল্ডিং রয়েছে একাধিক গাড়ি, গ্রামের বাড়িতে রয়েছে অসংখ্য জায়গা জমি,নামে বেনামে রয়েছে অঢেল সম্পদ। এলাকায় রয়েছে বিশাল বাহিনী। তার ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায়না। ১/১১ সময়ে জাল সার্টিফিকেটের কারনে চাকরি চলে গেলে মামলার জন্য কিছু সম্পত্তি বিক্রি করেন।জটিলতা এড়ানো জন্য কিছু সম্পত্তি সন্তানদের লিখে দেন। দুদক বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখলে আমি সহ এলাকাবাসী উপকৃত হবে। এলাকাবাসীর সঙ্গে একাত্মবোধ পোষন করে এবং এলাকাবাসীর সহযোগিতায় এ দরখাস্ত বিভিন্ন সংস্থায় দেওয়া হয়েছে।