ঢাকা ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাংবাদিককে হত্যার হুমকি ভূমি দস্যু ওসমান ও ইমরানের বিরুদ্ধে থানায় ডায়েরি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোড সময় : ১০:৩১:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৪০২ বার পড়া হয়েছে

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জের ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান নামটা গুণবাচক মনে হলেও কাজ উলটো। ওসমান গণির কাজই হল মানুষের সাথে প্রতারণা, ভূমিদস্যুতা, জবরদখল, জাল দলিল তৈরি, বায়না করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া। এমন অসংখ্য ভুক্তভোগীর মাজে ডেমরার দুই বোন রিনা বেগম ও শাহিনুর ইসলাম। ভুক্তভোগ রিনা বেগম মরণব্যাদী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়লেও ভূমিদস্য ওসমানের মন গলেনি এক সুতাও।

অন্য ভুক্তভোগী ছোট বোন শাহিনুর ইসলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির স্বপক্ষে একজন মাদকবিরোধী যোদ্ধা তিনি মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা সম্পাদিকা ও দৈনিক আমাদের কন্ঠের রিপোর্টার। ভুক্তভোগী দুই বোন বলেন ওসমান ২০১২ সালে আমাদের কাছ থেকে কয়েক দফায় নগদ ৪৭ লক্ষ টাকা সহ সর্বমোট নিরানব্বই লক্ষ টাকা হাওলাত নেয় দুই মাসের জন্য। দুই মাসের জন্য নিয়ে ওসমান প্রতারণা করে আজ ১১ বছর পার করে দেয়। টাকা হাওলাত হলেও টাকাগুলো আত্মসাৎ করার জন্য দশ কাঠা জমি লিখে দেন আমাদের দুই বোনের নামে।

আবার সেই জমি ২০১৭ সালে গুলিস্তানের সন্ত্রাসী কালা বাচ্চুর অফিসে ডেকে নিয়ে পিস্তল ঠেকিয়ে লিখে নেন ওসমান। জমিটি যেদিন লিখে নেন সেদিন ওসমান চার লক্ষ টাকা দিয়ে বলে দ্রুত বাড়ি চলে যাও বাকি টাকা আমি নিয়ে আসতেছি বাড়াবাড়ি করলে বুঝোই তো কি হইতে পারে। ভুক্তভোগী দুই বোনের ঘটনাটি হুবহু ১৮ই সেপ্টেম্বর ২০২২ ও ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ জাতীয় দৈনিক আমাদের কন্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত হলে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান ওসমান ও ইমরানকে ধরার জন্য একাধিকবার অভিযান চালায়। পুলিশের অভিযান থেকে বাঁচতে ভুক্তভোগী রিনা ও শাহিনুরের হাত পাও ধরে এক মাস সময় নিয়ে আবারো নতুন প্রতারণা করে। তৎকালীন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান আপ্রাণ চেষ্টা করেও ভূমি দস্য ওসমানের কাছ থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার করতে পারেনি।সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ ব্যর্থ হলেও থেমে নাই রিনা ও শাহিনুর ইসলাম। সর্বশেষ ২-১১-২৩ তারিখে ভুক্তভোগীরা ডেমরা থানা হাজির হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন ওসমানের ও ইমরানের বিরুদ্ধে। যার তদন্ত কর্মকর্তা ডেমরা থানার এসআই তৌহিদুল ইসলাম ভুক্তভোগীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত ওসমান গনিকে থানায় ডেকে আনলে ওসমান গনি তার ছেলে ইমরান এক চাচাতো ভাই এবং একজন সিআইডি ইন্সপেক্টর ও এশিয়ান টিভির প্রতিনিধি ফারুককে থানায় ডেকে এনে বিষয়টি সুরাহা করার চেষ্টা করেন।

 

এই সময় ডেমরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সেলিম নিজামী উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগের বাদী ভুক্তভোগী রিনা ও শাহিনুর ইসলাম বিবাদী ওসমান এবং উপস্থিত সকলের সম্মুখে ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান ৬০ দিনের ভিতরে নগদ ২০ লক্ষ টাকা ফেরত দিবেন মর্মে সমঝোতা হয়। এই সময় অভিযুক্ত ওসমানের ও তার ছেলে ইমরানের পুরো দায় দায়িত্ব নেন সিআইডি অফিসার। এই ২০ লক্ষ টাকার প্রথম দুই লক্ষ টাকা গত ২৩ ১১ ২৩ তারিখে ডেমরা থানায় হাজির হয়ে দেওয়ার কথা থাকলেও প্রতারক ও ভূমি দস্য ওসমান ও তার ছেলে কথিত সাংবাদিক ও ডেমরা প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কৃত নজরুল ইসলাম বাবুকে সাথে নিয়ে অভিযোগের বাঁদিকে চিটাগাং রোড গিয়ে টাকা আনার জন্য বারবার চাপ প্রয়োগ করেন। ভুক্তভোগী বিষয়টি ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম ও তদন্ত কর্মকর্তা এস আই তহিদুল ইসলামকে অবগত করলে তাদেরকে যেতে নিষেধ করেন।

ভুক্তভোগী বলেন আমাদেরকে একবার পিস্তল ঠেকিয়ে জোরপূর্বক জাগা লিখে নিয়েছে কৌশলে টাকাগুলো আত্মসাৎ করেছে এখন টাকাগুলো আমরা যাতে না নিতে পারি এইজন্য ওসমান ও তার ছেলে ইমরান কৌশলে আমাদেরকে গুম করার জন্য চিটাগাং রোড ডেকেছে। ভুক্তভোগীরা আরও বলেন আমরা তো আইনের কাছে গিয়েছি আপনারা আসেন থানায় এসে উপস্থিত সকলের সামনে টাকাগুলো বুঝিয়ে দেন ওসমান ও তার ছেলে তার প্রতি উত্তরে বলেন আমরা থানায় যাব না পুলিশ এবং সাংবাদিক খারাপ লোক তাদেরকে আমরা মানি না। ভুক্তভোগী শাহিনুর ও রিনা বেগম বলেন ওসমান ও তার ছেলে এতটা দুর্ধর্ষ তারা পুলিশকে মানে না আইন মানে না সাংবাদিক মানে না এইজন্য এখন আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি যেকোনো সময় টাকাগুলো মেরে দেওয়ার জন্য আমাদেরকে গুম খুনের মত জঘন্য কাজ করতে পারে। ঘটনার বিষয়ে উপস্থিত ডেমরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এবং মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম নিজামী ন্যায্য হক কথা বলার কারণে অভিযুক্ত ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান শেখ এর ব্যবহৃত মোবাইল নং ০১৬৭১ ৫০৮৫১৮ নাম্বার থেকে ফোন করে সেলিম নিজামীকে হত্যার হুমকি দেন।

হুমকির বিষয়ে সেলিম নিজামী ডেমরা থানায় হাজির হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন যাহার নং ১১৯৪/– ২৫/ ১১/ ২০০৩ সেলিম নিজামীকে হত্যার হুমকি বিষয়ে মুফাস্বল সাংবাদিক ফোরাম, এফবি জেও, আর জে এপ, যাত্রাবাড়ী সাংবাদিক ক্লাব, শ্যামপুর প্রেসক্লাব, ডেমরা প্রেসক্লাব, পতুল্লা রিপোর্টার্স ইউনিটি, কুমিল্লা প্রেস ক্লাব, সাংবাদিক ইউনিয়ন, ফটো জানা লিস্ট ফোরাম সহ একাধিক সাংবাদিক সংগঠন তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

এবং হুমকি দাতা ওসমান ও ইমরানকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান। হুমকির বিষয়ে ভুক্তভোগী সেলিম নিজামী ডেমরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরেন এবং তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন। সংবাদ সম্মেলনে হুমকি দাতাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করে

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সাংবাদিককে হত্যার হুমকি ভূমি দস্যু ওসমান ও ইমরানের বিরুদ্ধে থানায় ডায়েরি

আপলোড সময় : ১০:৩১:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জের ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান নামটা গুণবাচক মনে হলেও কাজ উলটো। ওসমান গণির কাজই হল মানুষের সাথে প্রতারণা, ভূমিদস্যুতা, জবরদখল, জাল দলিল তৈরি, বায়না করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া। এমন অসংখ্য ভুক্তভোগীর মাজে ডেমরার দুই বোন রিনা বেগম ও শাহিনুর ইসলাম। ভুক্তভোগ রিনা বেগম মরণব্যাদী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়লেও ভূমিদস্য ওসমানের মন গলেনি এক সুতাও।

অন্য ভুক্তভোগী ছোট বোন শাহিনুর ইসলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির স্বপক্ষে একজন মাদকবিরোধী যোদ্ধা তিনি মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা সম্পাদিকা ও দৈনিক আমাদের কন্ঠের রিপোর্টার। ভুক্তভোগী দুই বোন বলেন ওসমান ২০১২ সালে আমাদের কাছ থেকে কয়েক দফায় নগদ ৪৭ লক্ষ টাকা সহ সর্বমোট নিরানব্বই লক্ষ টাকা হাওলাত নেয় দুই মাসের জন্য। দুই মাসের জন্য নিয়ে ওসমান প্রতারণা করে আজ ১১ বছর পার করে দেয়। টাকা হাওলাত হলেও টাকাগুলো আত্মসাৎ করার জন্য দশ কাঠা জমি লিখে দেন আমাদের দুই বোনের নামে।

আবার সেই জমি ২০১৭ সালে গুলিস্তানের সন্ত্রাসী কালা বাচ্চুর অফিসে ডেকে নিয়ে পিস্তল ঠেকিয়ে লিখে নেন ওসমান। জমিটি যেদিন লিখে নেন সেদিন ওসমান চার লক্ষ টাকা দিয়ে বলে দ্রুত বাড়ি চলে যাও বাকি টাকা আমি নিয়ে আসতেছি বাড়াবাড়ি করলে বুঝোই তো কি হইতে পারে। ভুক্তভোগী দুই বোনের ঘটনাটি হুবহু ১৮ই সেপ্টেম্বর ২০২২ ও ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ জাতীয় দৈনিক আমাদের কন্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত হলে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান ওসমান ও ইমরানকে ধরার জন্য একাধিকবার অভিযান চালায়। পুলিশের অভিযান থেকে বাঁচতে ভুক্তভোগী রিনা ও শাহিনুরের হাত পাও ধরে এক মাস সময় নিয়ে আবারো নতুন প্রতারণা করে। তৎকালীন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান আপ্রাণ চেষ্টা করেও ভূমি দস্য ওসমানের কাছ থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার করতে পারেনি।সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ ব্যর্থ হলেও থেমে নাই রিনা ও শাহিনুর ইসলাম। সর্বশেষ ২-১১-২৩ তারিখে ভুক্তভোগীরা ডেমরা থানা হাজির হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন ওসমানের ও ইমরানের বিরুদ্ধে। যার তদন্ত কর্মকর্তা ডেমরা থানার এসআই তৌহিদুল ইসলাম ভুক্তভোগীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত ওসমান গনিকে থানায় ডেকে আনলে ওসমান গনি তার ছেলে ইমরান এক চাচাতো ভাই এবং একজন সিআইডি ইন্সপেক্টর ও এশিয়ান টিভির প্রতিনিধি ফারুককে থানায় ডেকে এনে বিষয়টি সুরাহা করার চেষ্টা করেন।

 

এই সময় ডেমরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সেলিম নিজামী উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগের বাদী ভুক্তভোগী রিনা ও শাহিনুর ইসলাম বিবাদী ওসমান এবং উপস্থিত সকলের সম্মুখে ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান ৬০ দিনের ভিতরে নগদ ২০ লক্ষ টাকা ফেরত দিবেন মর্মে সমঝোতা হয়। এই সময় অভিযুক্ত ওসমানের ও তার ছেলে ইমরানের পুরো দায় দায়িত্ব নেন সিআইডি অফিসার। এই ২০ লক্ষ টাকার প্রথম দুই লক্ষ টাকা গত ২৩ ১১ ২৩ তারিখে ডেমরা থানায় হাজির হয়ে দেওয়ার কথা থাকলেও প্রতারক ও ভূমি দস্য ওসমান ও তার ছেলে কথিত সাংবাদিক ও ডেমরা প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কৃত নজরুল ইসলাম বাবুকে সাথে নিয়ে অভিযোগের বাঁদিকে চিটাগাং রোড গিয়ে টাকা আনার জন্য বারবার চাপ প্রয়োগ করেন। ভুক্তভোগী বিষয়টি ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম ও তদন্ত কর্মকর্তা এস আই তহিদুল ইসলামকে অবগত করলে তাদেরকে যেতে নিষেধ করেন।

ভুক্তভোগী বলেন আমাদেরকে একবার পিস্তল ঠেকিয়ে জোরপূর্বক জাগা লিখে নিয়েছে কৌশলে টাকাগুলো আত্মসাৎ করেছে এখন টাকাগুলো আমরা যাতে না নিতে পারি এইজন্য ওসমান ও তার ছেলে ইমরান কৌশলে আমাদেরকে গুম করার জন্য চিটাগাং রোড ডেকেছে। ভুক্তভোগীরা আরও বলেন আমরা তো আইনের কাছে গিয়েছি আপনারা আসেন থানায় এসে উপস্থিত সকলের সামনে টাকাগুলো বুঝিয়ে দেন ওসমান ও তার ছেলে তার প্রতি উত্তরে বলেন আমরা থানায় যাব না পুলিশ এবং সাংবাদিক খারাপ লোক তাদেরকে আমরা মানি না। ভুক্তভোগী শাহিনুর ও রিনা বেগম বলেন ওসমান ও তার ছেলে এতটা দুর্ধর্ষ তারা পুলিশকে মানে না আইন মানে না সাংবাদিক মানে না এইজন্য এখন আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি যেকোনো সময় টাকাগুলো মেরে দেওয়ার জন্য আমাদেরকে গুম খুনের মত জঘন্য কাজ করতে পারে। ঘটনার বিষয়ে উপস্থিত ডেমরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এবং মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম নিজামী ন্যায্য হক কথা বলার কারণে অভিযুক্ত ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান শেখ এর ব্যবহৃত মোবাইল নং ০১৬৭১ ৫০৮৫১৮ নাম্বার থেকে ফোন করে সেলিম নিজামীকে হত্যার হুমকি দেন।

হুমকির বিষয়ে সেলিম নিজামী ডেমরা থানায় হাজির হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন যাহার নং ১১৯৪/– ২৫/ ১১/ ২০০৩ সেলিম নিজামীকে হত্যার হুমকি বিষয়ে মুফাস্বল সাংবাদিক ফোরাম, এফবি জেও, আর জে এপ, যাত্রাবাড়ী সাংবাদিক ক্লাব, শ্যামপুর প্রেসক্লাব, ডেমরা প্রেসক্লাব, পতুল্লা রিপোর্টার্স ইউনিটি, কুমিল্লা প্রেস ক্লাব, সাংবাদিক ইউনিয়ন, ফটো জানা লিস্ট ফোরাম সহ একাধিক সাংবাদিক সংগঠন তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

এবং হুমকি দাতা ওসমান ও ইমরানকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান। হুমকির বিষয়ে ভুক্তভোগী সেলিম নিজামী ডেমরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরেন এবং তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন। সংবাদ সম্মেলনে হুমকি দাতাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করে

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন