বিকেল ৪টার মধ্যে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে : কাদের
- আপলোড সময় : ১২:৫৮:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
- / ৩৭৬ বার পড়া হয়েছে
জোটের শরিকদের ও জাতীয় পার্টিকে কতটি আসন ছাড় দেওয়া হচ্ছে সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি শুধু বলেছেন, বিকেল ৪টার মধ্যে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে।
রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এখন ১২টা বাজে, ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেন। এই সময়ের মধ্যে কোথাও যদি রদবদল (আসন ছাড় দেওয়া) হয়, তাহলে হয়ে যাবে। ৪ ঘণ্টা অপেক্ষা করবেন না? ধৈর্য ধরেন।
তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির সঙ্গে আমাদের সমঝোতা আছে। এখানে কোনো প্রকার অশোভন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। আমরা তাদের সঙ্গে বসে শুধু আসন ভাগাভাগির বিষয় নয়, বিএনপি নির্বাচন প্রতিরোধ করার যে ডাক দিয়েছে, এই পরিস্থিতি আমাদের সমমনা সবার ঐক্য থাকা দরকার- এসব নিয়েও আলোচনা করেছি। আমরা তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ আসন ছাড় দিতে চেয়েছি। তবে তারা আরও বেশি আসন চায়। সেটা চাইতেই পারে। বিকেল ৪টার মধ্যে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। এই সময়ের মধ্যে পরিবর্তন আসতেও পারে।
বিএনপির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা কোন মুখে বলে? কোন নির্বাচন তারা সুষ্ঠু করেছে? মাগুরা মার্কা নির্বাচন তো তাদের সৃষ্টি। এই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারই শান্তিপূর্ণভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছে। আর কেউ শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি। এটাই আমাদের ইতিহাস। এই দেশে আওয়ামী লীগই প্রথম প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে নির্বাচন কমিশনকে বিচ্ছিন্ন করে একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলেছে। সেই স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হচ্ছে। এতে তাদের (বিএনপি) গাত্রদাহ হচ্ছে কেন?
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আপনি পৃথিবীর একটা দেশ দেখান, যেখানে সরকার পদত্যাগ করে নির্বাচিত হয়েছে। এমনটি কোথাও নেই, আপনি কোথা থেকে এটি আবিষ্কার করলেন। তারপর তিনি বিজয় দিবসকে উপহাস করে পরাজয় দিবস বলেছেন। আরে পরাজয় তো আপনাদের আর জামায়াতের।
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম প্রমুখ।
জোটের শরিকদের ও জাতীয় পার্টিকে কতটি আসন ছাড় দেওয়া হচ্ছে সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি শুধু বলেছেন, বিকেল ৪টার মধ্যে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে।
রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এখন ১২টা বাজে, ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেন। এই সময়ের মধ্যে কোথাও যদি রদবদল (আসন ছাড় দেওয়া) হয়, তাহলে হয়ে যাবে। ৪ ঘণ্টা অপেক্ষা করবেন না? ধৈর্য ধরেন।
তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির সঙ্গে আমাদের সমঝোতা আছে। এখানে কোনো প্রকার অশোভন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। আমরা তাদের সঙ্গে বসে শুধু আসন ভাগাভাগির বিষয় নয়, বিএনপি নির্বাচন প্রতিরোধ করার যে ডাক দিয়েছে, এই পরিস্থিতি আমাদের সমমনা সবার ঐক্য থাকা দরকার- এসব নিয়েও আলোচনা করেছি। আমরা তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ আসন ছাড় দিতে চেয়েছি। তবে তারা আরও বেশি আসন চায়। সেটা চাইতেই পারে। বিকেল ৪টার মধ্যে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। এই সময়ের মধ্যে পরিবর্তন আসতেও পারে।
বিএনপির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা কোন মুখে বলে? কোন নির্বাচন তারা সুষ্ঠু করেছে? মাগুরা মার্কা নির্বাচন তো তাদের সৃষ্টি। এই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারই শান্তিপূর্ণভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছে। আর কেউ শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি। এটাই আমাদের ইতিহাস। এই দেশে আওয়ামী লীগই প্রথম প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে নির্বাচন কমিশনকে বিচ্ছিন্ন করে একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলেছে। সেই স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হচ্ছে। এতে তাদের (বিএনপি) গাত্রদাহ হচ্ছে কেন?
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আপনি পৃথিবীর একটা দেশ দেখান, যেখানে সরকার পদত্যাগ করে নির্বাচিত হয়েছে। এমনটি কোথাও নেই, আপনি কোথা থেকে এটি আবিষ্কার করলেন। তারপর তিনি বিজয় দিবসকে উপহাস করে পরাজয় দিবস বলেছেন। আরে পরাজয় তো আপনাদের আর জামায়াতের।
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম প্রমুখ।