সিদ্ধিরগঞ্জে রাসেলের পক্ষে উচ্চ আদালতের বিআইডব্লিউটিএ, এসিআই ও আনসার ক্যাম্প এর জমিতে স্থিতাবস্থার নির্দেশ
- আপলোড সময় : ০২:০১:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
- / ৪৩৭ বার পড়া হয়েছে
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে গোদনাইল এলাকায় ডিভিশন রীট নং ১৩৭৮৮/২৩ আদেশের আলোকে ১২৪৪ শতাংশ বেদখলী জমি রেকর্ডিও ব্যাক্তি মালিকানা সম্পত্তিতে বিগত ২৩ সালের নভেম্বর মাসের ৬ তারিখের রুল ও পরবর্তীতে চলমান বছরের জানুয়ারির ১৭ তারিখে স্থিতাবস্থার আদেশ প্রদান করেছেন সুপ্রিমকোর্ট। যার পত্রৈক রেকর্ডিও মালিকানায় মীর মাহবুব হোসেন রাসেল। প্রশাসন, গণমাধ্যকর্মী এবং স্থানীয় ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে ৩ ফেব্রুয়ারি দুপুরে উক্ত স্থিতাবস্থার নির্দেশনার সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়।
ইতিপূর্বে ২০০৯ সালে বিআইডব্লিউটিএ মৃত মীর আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে মিস-আপিল মামলা দায়ের করে এবং বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় ৭২/২৮ প্রেসিডেন্ড আদেশবলে ৫টি পৃথক খাজনা মূল জ্যোতে প্রদান করেন। পরবর্তীতে ৩৬৮/২০২০ মোকদ্দমা দায়ের করে বিআইডব্লিউটিএ। উক্ত মামলায় মৃত মীর আনোয়ার হোসেনের পক্ষে মীর মাহবুব হোসেন সকল তথ্যাদি ও কাগজপত্র নিয়ে উচ্চ আদালতে হাজির হলে ২০২৩ সালের ৬ নভেম্বর মীর মাহবুব হোসেনের পক্ষে রুল জারি করেন উচ্চ আদালত। পরবর্তীতে বর্তমান বছরের ১৭ জানুয়ারি মীর মাহবুব হোসেনের সম্পত্তিতে স্থিতাবস্থা রাখার জন্য আদেশ প্রদান করেন উচ্চ আদালত।
এ বিষয়ে মীর মাহবুব হোসেন বলেন, জেলা এক্সিউটিভ আনসার ক্যাম্প নারায়ণগঞ্জ, বিআইডব্লিউটিসি, বিআইডব্লিউটিএ, এসিআই ফার্মাসিটিকেল লিমিটেড, ওয়াসা, বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ সোসাইটি আমার প্রতিদ্বন্দি দখলদার হিসেবে আছে। এরা মোট ১২৪৪ শতাংশ জমি দখলে আছে। হাইকোর্ট থেকে আমার পক্ষে স্থিতাবস্থা (স্ট্যাটাস কো) আদেশ হয়। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী আমি আমার জায়গায় সাইনবোর্ড লাগিয়েছি। হাইকোর্টের রুল ভায়োলেশন করার ক্ষমতা কেউ রাখেনা। আমি চাই আমার প্রতিপক্ষরা আমাকে সহযোগীতা করুক। তাছাড়া আমি আইনের কাছেও আশাবাদি সুষ্ঠু বিচারের ব্যাপারে।