ঢাকা ১২:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বায়োনিক ওয়ারিশ সাজিয়ে মামলা,তবে ওয়ারিশ নয় মামলা করলেন ভুমি কর্মকর্তা নিজেই

মুহাম্মদ আলী (নিজস্ব প্রতিবেদক)
মুহাম্মদ আলী (নিজস্ব প্রতিবেদক)
  • আপলোড সময় : ০৭:০৬:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪
  • / ২৫৮ বার পড়া হয়েছে

মো.বিল্লাল হোসেন মোল্লা পশ্চিম দেলপাড়া গোলাপবাগের বাসিন্দা। বিল্লাল হোসেন মোল্লা পেশায় একজন ভুমি কর্মকর্তা। দীর্ঘদিন কুতুবপুর ইউনিয়ন ভুমি অফিসে ছিলেন কর্মরত, তবে বর্তমানে তিনি সোনারগাঁও ভুমি অফিসে কর্মরত আছেন।কুতুবপুর ইউনিয়নে থাকা কালিন তার নামে দূর্নীতি এবং অনিয়মের অভিযোগের শেষ নেই। জানা যায়” ভুইঘর মৌজায় একটি জায়গা মোজাম্মেল নামের একজনের নামে ক্রয়করা হয় এর পরে যৌথ ভাবে প্রায় ২৬ জনের কাছে সমিতি অনুযায়ী ৩১ পয়েন্ট করে অংশ বিক্রি করে।যার দাগ নং ৩৯৮৬ জমির পরিমান সাড়ে ৯ শতাংশের উপরে বর্তমানে একটি সাড়ে সাত তলা বিল্ডিং রয়েছে যার খতিয়ান নং- ১৫০৭৬, হোল্ডিং নং- ১৫০৮৬ এবং ক্রয়কৃত সকলেই সেখানে বসবাস করতেছে।প্রায় ২০০৮ সাল থেকেই সকলেই সেই জায়গায় দখলে রয়েছে এবং ২০১৪ সালে সেখানে বিল্ডিং তুলে বসবাস করে আসতেছে।সকল কাগজ পত্র ঠিক থাকার পরেও ভুমি অফিসে কর্মরত বিল্লাল হোসেন মোল্লা একজন বায়োনিক ওয়ারিশ তৈরি করে ২০২৩ সালে নিজে বাদি হয়ে বসবাস রত প্রায় ৩০ জনের নামে মামলা করেন।যাদের মধ্যে উল্লেখ রয়েছে, জামাল,মোঃ রুবেল, টিপু সুলতান,সিরাজুল ইসলাম,মহসিন, আবুল বাশার, মোসা: খুরশিদা, মিছেছ : নজিবা হোসেন, নুরুলআমিন সিং, আফিয়া জাহান,সেলিম,মাসুদ,আলমগীর কবির,ইসমাইল হোসেন,আব্দুল বারেক,মিসেস: নাইচ আক্তার,এ.বি.এম গোলাম রাব্বানী চৌধুরী, মনির আহমেদ, মোজাম্মেল হোসেন,ফারুক হোসেন, মোঃ মাসুম মামলা দায়ের করেন।অথচ সেই জায়গার ২৩/২৪ সাল পযন্ত খাজনা পরিশোধ করা।গোপন সুত্রে জানা যায়, বিল্লাল হোসেন মোল্লা প্রায় সময় এমন ওয়ারিশ সাজিয়ে মানুষকে হয়রানি করে। এবং হাতিয়ে নেয় মোটা অংকের টাকা। একজন সরকারি কর্মকর্তা হলেই তার সম্পত্তির বিবরণ আকাশ ছোঁয়া। পরবর্তী সংবাদে থাকছে বিস্তারিত…..

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বায়োনিক ওয়ারিশ সাজিয়ে মামলা,তবে ওয়ারিশ নয় মামলা করলেন ভুমি কর্মকর্তা নিজেই

আপলোড সময় : ০৭:০৬:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪

মো.বিল্লাল হোসেন মোল্লা পশ্চিম দেলপাড়া গোলাপবাগের বাসিন্দা। বিল্লাল হোসেন মোল্লা পেশায় একজন ভুমি কর্মকর্তা। দীর্ঘদিন কুতুবপুর ইউনিয়ন ভুমি অফিসে ছিলেন কর্মরত, তবে বর্তমানে তিনি সোনারগাঁও ভুমি অফিসে কর্মরত আছেন।কুতুবপুর ইউনিয়নে থাকা কালিন তার নামে দূর্নীতি এবং অনিয়মের অভিযোগের শেষ নেই। জানা যায়” ভুইঘর মৌজায় একটি জায়গা মোজাম্মেল নামের একজনের নামে ক্রয়করা হয় এর পরে যৌথ ভাবে প্রায় ২৬ জনের কাছে সমিতি অনুযায়ী ৩১ পয়েন্ট করে অংশ বিক্রি করে।যার দাগ নং ৩৯৮৬ জমির পরিমান সাড়ে ৯ শতাংশের উপরে বর্তমানে একটি সাড়ে সাত তলা বিল্ডিং রয়েছে যার খতিয়ান নং- ১৫০৭৬, হোল্ডিং নং- ১৫০৮৬ এবং ক্রয়কৃত সকলেই সেখানে বসবাস করতেছে।প্রায় ২০০৮ সাল থেকেই সকলেই সেই জায়গায় দখলে রয়েছে এবং ২০১৪ সালে সেখানে বিল্ডিং তুলে বসবাস করে আসতেছে।সকল কাগজ পত্র ঠিক থাকার পরেও ভুমি অফিসে কর্মরত বিল্লাল হোসেন মোল্লা একজন বায়োনিক ওয়ারিশ তৈরি করে ২০২৩ সালে নিজে বাদি হয়ে বসবাস রত প্রায় ৩০ জনের নামে মামলা করেন।যাদের মধ্যে উল্লেখ রয়েছে, জামাল,মোঃ রুবেল, টিপু সুলতান,সিরাজুল ইসলাম,মহসিন, আবুল বাশার, মোসা: খুরশিদা, মিছেছ : নজিবা হোসেন, নুরুলআমিন সিং, আফিয়া জাহান,সেলিম,মাসুদ,আলমগীর কবির,ইসমাইল হোসেন,আব্দুল বারেক,মিসেস: নাইচ আক্তার,এ.বি.এম গোলাম রাব্বানী চৌধুরী, মনির আহমেদ, মোজাম্মেল হোসেন,ফারুক হোসেন, মোঃ মাসুম মামলা দায়ের করেন।অথচ সেই জায়গার ২৩/২৪ সাল পযন্ত খাজনা পরিশোধ করা।গোপন সুত্রে জানা যায়, বিল্লাল হোসেন মোল্লা প্রায় সময় এমন ওয়ারিশ সাজিয়ে মানুষকে হয়রানি করে। এবং হাতিয়ে নেয় মোটা অংকের টাকা। একজন সরকারি কর্মকর্তা হলেই তার সম্পত্তির বিবরণ আকাশ ছোঁয়া। পরবর্তী সংবাদে থাকছে বিস্তারিত…..

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন