ঢাকা ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালীতে চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস হত্যা মামলার আসামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার, রহস্য উদঘাটন

মোহাম্মদ আবু নাছের (জেলা প্রতিনিধি নোয়াখালী)
মোহাম্মদ আবু নাছের (জেলা প্রতিনিধি নোয়াখালী)
  • আপলোড সময় : ০৮:৪৮:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৭২৩ বার পড়া হয়েছে

গত ১৩ সেপ্টেম্বর তারিখ স্থানীয় রসুলপুর ইউপি চেয়ারম্যান রাত ০২:৪০ ঘটিকার সময় অফিসার ইনচার্জ, বেগমগঞ্জ থানা এর সরকারি মোবাইল ফোনে সংবাদ দেন যে, তাহার ইউপি এলাকার রফিকপুর গ্রামের খলিল মিয়ার বাড়ির জনৈক আব্দুল কুদ্দুস কে অজ্ঞাত নামা দুষ্কৃতিকারীরা তাহার বসতঘরের এক কক্ষে তাহার স্ত্রীকে আটকে রেখে অন্য কক্ষে তাকে হত্যা করিয়া পালাইয়া গিয়াছে। উক্ত সংবাদ পাওয়ার পরই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেগমগঞ্জ সার্কেল এর নেতৃত্বে অফিসার ইনচার্জ বেগমগঞ্জ মডেল থানা, পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত বেগমগঞ্জ মডেল থানা সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্স সহ ঘটনাস্থলে যান। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তারা ভিকটিম আব্দুল কুদ্দুস এর মৃতদেহটি তাহার বসতঘরের কক্ষে মেঝেতে শোয়ানো অবস্থায় দু পায়ে বৈদ্যুতিক তার প্যাঁচানো অবস্থায় মৃত দেখিতে পান।
পরবর্তীতে নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার এর দিকনির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেগমগঞ্জ সার্কেল, অফিসার ইনচার্জ ও পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত বেগমগঞ্জ মডেল থানা, এসআই কৃষ্ণ কুমার দাস, এসআই ফিরোজ আহাম্মদ, এসআই আমেনা বেগম বেগমগঞ্জ থানা সহ-সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স এর সহায়তায় ভিকটিমের স্ত্রী সুরমা আক্তার আছিয়াকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। পুলিশ হেফাজতে তাহাকে জিজ্ঞাসাবাদে একপর্যায়ে তিনি স্বীকার করেন যে, তাহার পার্শ্ববর্তী গ্রামের টাইলস্ মিস্ত্রি মোঃ ইসমাইল এর মধ্যে আব্দুল কুদ্দুছের বসত বাড়ীর টাইলস্ এর কাজ করার সুবাদে বিবাহ বহির্ভুত প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরবর্তীতে মোঃ ইসমাইল বিদেশে চলিয়া যায়। বিদেশে চলিয়া যাওয়ার পর তাহাদের মধ্যে মোবাইলে যোগাযোগ অব্যাহত থাকে। জিজ্ঞাসাবাদে সুরমা আক্তার আছিয়া আরো জানান যে, আসামী ইসমাইল গত ৬ সেপ্টেম্বর দেশে আসে, কিন্তু বাড়ীতে কাউকে না জানিয়ে পার্শ্ববর্তী সেনবাগ থানাধীন মোহাম্মদপুর গ্রামে তাহার দুসম্পর্কের এক খালার বাসায় আত্মগোপনে ছিলো। ওখান থেকেই সে কুদ্দুসের স্ত্রী সুরমার সাথে যোগাযোগ করে এবং ঘটনার দিন অর্থাৎ ১২ সেপ্টেম্বর তাহারা তাহাদের পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক রাত নয়টার দিকে ভিকটিম আব্দুল কুদ্দুছ বাহিরে থাকা অবস্থায় তার স্ত্রী সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া সহিত যোগাযোগ করতঃ তাহার বাসায় ঢুকে ছাদে লুকিয়ে থাকে। পরবর্তীতে আব্দুল কুদ্দুস ঘুমিয়ে পরলে ঐদিন ই অর্থ্যাৎ গত ১২ সেপ্টেম্বর রাত অনুমান ২৩.৩০ হইতে ০০.০০ ঘটিকার দিকে ভিকটিমের স্ত্রী সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া ইসমাইলকে ছাদ থেকে ডেকে নিয়ে যায়। নীচে নামার সময় ইসমাইল ছাদে থাকা বিদ্যুতের সকেট যুক্ত তার নিয়ে নামে এবং কুদ্দুছের শয়ন কক্ষে ঢুকে তাহার স্ত্রী সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া এর সহায়তায় ঘুমন্ত কুদ্দুসের পায়ে বৈদ্যুতিক তার পেঁচিয়ে এক মাথায় থাকা প্লাগের মাধ্যমে সুইচের কানেকশন দেয়। তারপর আব্দুল কুদ্দুছের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর তাহাদের পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক অনুমান এক ঘন্টা পর সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়াকে অন্য রুমে আটকিয়ে আসামী মোঃ ইসমাইল পালিয়ে যায়, আর ভিকটিমের স্ত্রী সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া চিৎকার চেচামেচি করে ঘরে ডাকাত দল এসে তাহার স্বামীকে হত্যা করেছে মর্মে আশেপাশে লোক জড়ো করে।

বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর ) আজ বিকেল সাড়ে পাঁচ ঘটিকায় বেগমগঞ্জ মডেল থানায় সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিজয়া সেন চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস হত্যা মামলার আসামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার, রহস্য উদঘাটন এবং আসামিদের বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তি তুলে ধরেন। ভিকটিমের স্ত্রী সুরমা আক্তার আছিয়ার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বেগমগঞ্জ মডেল থানা ও সেনবাগ থানার পুলিশের যৌথ অভিযানে ভোর ০৫.০০ ঘটিকার সময় সেনবাগ থানার মোহাম্মদপুর গ্রাম হইতে আসামী মোঃ ইসমাইলকে অভিযান পরিচালনা করিয়া গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার পরবর্তী জিজ্ঞাসাবাদে সেও অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত থাকার বিষয়ে স্বীকার করে এবং বিস্তারিত বর্ণনা করে। জিজ্ঞাসাবাদে সে আরো জানায় যে, হত্যাকান্ডের পরদিন অর্থ্যাৎ গত ১৩ সেপ্টেম্বর সে আবুধাবি যাবার জন্য বিমানের টিকেট কাটে এবং আজ সন্ধ্যায় তার ফ্লাইট ছিল। তাহাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করিলে তাহারা উভয় বিজ্ঞ আদালতে উক্ত ঘটনার বিষয়ে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করে।
উক্ত ঘটনায় ভিকটিমের ভাতিজা আরিফ হোসেন বাদী হয়ে থানায় অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে তাহার চাচা আব্দুল কুদ্দুছকে পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক হত্যা করিয়াছে মর্মে এজাহার দায়ের করিলে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় মামলা রুজু করিয়া ইহার তদন্তভার এসআই মোঃ আনিছ আল মাহমুদ এর অর্পণ করা হয়।

হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক তার, আসামী মোঃ ইসমাইলের পাসপোর্ট, আসামীদের ব্যবহৃত মোবাইল ০২টি।

গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলেন –
০১। মোঃ ইসমাইল(৩৫), পিতা- সামছল হক, মাতা- ছকিনা বেগম, সাং- লতিফপুর(আফজাল সর্দারের পুরান বাড়ী), ০৪নং ওয়ার্ড,
০২। সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া(৪০), স্বামী- মৃত কুদ্দুছ, পিতা- বেলাল হোসেন, মাতা- শামলা বেগম, সাং- রফিকপুর(খলিল মিয়ার নতুন বাড়ী), উভয় ১৩নং রসুলপুর ইউপি, থানা- বেগমগঞ্জ, জেলা- নোয়াখালী।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

নোয়াখালীতে চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস হত্যা মামলার আসামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার, রহস্য উদঘাটন

আপলোড সময় : ০৮:৪৮:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

গত ১৩ সেপ্টেম্বর তারিখ স্থানীয় রসুলপুর ইউপি চেয়ারম্যান রাত ০২:৪০ ঘটিকার সময় অফিসার ইনচার্জ, বেগমগঞ্জ থানা এর সরকারি মোবাইল ফোনে সংবাদ দেন যে, তাহার ইউপি এলাকার রফিকপুর গ্রামের খলিল মিয়ার বাড়ির জনৈক আব্দুল কুদ্দুস কে অজ্ঞাত নামা দুষ্কৃতিকারীরা তাহার বসতঘরের এক কক্ষে তাহার স্ত্রীকে আটকে রেখে অন্য কক্ষে তাকে হত্যা করিয়া পালাইয়া গিয়াছে। উক্ত সংবাদ পাওয়ার পরই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেগমগঞ্জ সার্কেল এর নেতৃত্বে অফিসার ইনচার্জ বেগমগঞ্জ মডেল থানা, পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত বেগমগঞ্জ মডেল থানা সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্স সহ ঘটনাস্থলে যান। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তারা ভিকটিম আব্দুল কুদ্দুস এর মৃতদেহটি তাহার বসতঘরের কক্ষে মেঝেতে শোয়ানো অবস্থায় দু পায়ে বৈদ্যুতিক তার প্যাঁচানো অবস্থায় মৃত দেখিতে পান।
পরবর্তীতে নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার এর দিকনির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেগমগঞ্জ সার্কেল, অফিসার ইনচার্জ ও পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত বেগমগঞ্জ মডেল থানা, এসআই কৃষ্ণ কুমার দাস, এসআই ফিরোজ আহাম্মদ, এসআই আমেনা বেগম বেগমগঞ্জ থানা সহ-সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স এর সহায়তায় ভিকটিমের স্ত্রী সুরমা আক্তার আছিয়াকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। পুলিশ হেফাজতে তাহাকে জিজ্ঞাসাবাদে একপর্যায়ে তিনি স্বীকার করেন যে, তাহার পার্শ্ববর্তী গ্রামের টাইলস্ মিস্ত্রি মোঃ ইসমাইল এর মধ্যে আব্দুল কুদ্দুছের বসত বাড়ীর টাইলস্ এর কাজ করার সুবাদে বিবাহ বহির্ভুত প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরবর্তীতে মোঃ ইসমাইল বিদেশে চলিয়া যায়। বিদেশে চলিয়া যাওয়ার পর তাহাদের মধ্যে মোবাইলে যোগাযোগ অব্যাহত থাকে। জিজ্ঞাসাবাদে সুরমা আক্তার আছিয়া আরো জানান যে, আসামী ইসমাইল গত ৬ সেপ্টেম্বর দেশে আসে, কিন্তু বাড়ীতে কাউকে না জানিয়ে পার্শ্ববর্তী সেনবাগ থানাধীন মোহাম্মদপুর গ্রামে তাহার দুসম্পর্কের এক খালার বাসায় আত্মগোপনে ছিলো। ওখান থেকেই সে কুদ্দুসের স্ত্রী সুরমার সাথে যোগাযোগ করে এবং ঘটনার দিন অর্থাৎ ১২ সেপ্টেম্বর তাহারা তাহাদের পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক রাত নয়টার দিকে ভিকটিম আব্দুল কুদ্দুছ বাহিরে থাকা অবস্থায় তার স্ত্রী সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া সহিত যোগাযোগ করতঃ তাহার বাসায় ঢুকে ছাদে লুকিয়ে থাকে। পরবর্তীতে আব্দুল কুদ্দুস ঘুমিয়ে পরলে ঐদিন ই অর্থ্যাৎ গত ১২ সেপ্টেম্বর রাত অনুমান ২৩.৩০ হইতে ০০.০০ ঘটিকার দিকে ভিকটিমের স্ত্রী সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া ইসমাইলকে ছাদ থেকে ডেকে নিয়ে যায়। নীচে নামার সময় ইসমাইল ছাদে থাকা বিদ্যুতের সকেট যুক্ত তার নিয়ে নামে এবং কুদ্দুছের শয়ন কক্ষে ঢুকে তাহার স্ত্রী সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া এর সহায়তায় ঘুমন্ত কুদ্দুসের পায়ে বৈদ্যুতিক তার পেঁচিয়ে এক মাথায় থাকা প্লাগের মাধ্যমে সুইচের কানেকশন দেয়। তারপর আব্দুল কুদ্দুছের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর তাহাদের পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক অনুমান এক ঘন্টা পর সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়াকে অন্য রুমে আটকিয়ে আসামী মোঃ ইসমাইল পালিয়ে যায়, আর ভিকটিমের স্ত্রী সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া চিৎকার চেচামেচি করে ঘরে ডাকাত দল এসে তাহার স্বামীকে হত্যা করেছে মর্মে আশেপাশে লোক জড়ো করে।

বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর ) আজ বিকেল সাড়ে পাঁচ ঘটিকায় বেগমগঞ্জ মডেল থানায় সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিজয়া সেন চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস হত্যা মামলার আসামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার, রহস্য উদঘাটন এবং আসামিদের বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তি তুলে ধরেন। ভিকটিমের স্ত্রী সুরমা আক্তার আছিয়ার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বেগমগঞ্জ মডেল থানা ও সেনবাগ থানার পুলিশের যৌথ অভিযানে ভোর ০৫.০০ ঘটিকার সময় সেনবাগ থানার মোহাম্মদপুর গ্রাম হইতে আসামী মোঃ ইসমাইলকে অভিযান পরিচালনা করিয়া গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার পরবর্তী জিজ্ঞাসাবাদে সেও অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত থাকার বিষয়ে স্বীকার করে এবং বিস্তারিত বর্ণনা করে। জিজ্ঞাসাবাদে সে আরো জানায় যে, হত্যাকান্ডের পরদিন অর্থ্যাৎ গত ১৩ সেপ্টেম্বর সে আবুধাবি যাবার জন্য বিমানের টিকেট কাটে এবং আজ সন্ধ্যায় তার ফ্লাইট ছিল। তাহাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করিলে তাহারা উভয় বিজ্ঞ আদালতে উক্ত ঘটনার বিষয়ে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করে।
উক্ত ঘটনায় ভিকটিমের ভাতিজা আরিফ হোসেন বাদী হয়ে থানায় অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে তাহার চাচা আব্দুল কুদ্দুছকে পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক হত্যা করিয়াছে মর্মে এজাহার দায়ের করিলে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় মামলা রুজু করিয়া ইহার তদন্তভার এসআই মোঃ আনিছ আল মাহমুদ এর অর্পণ করা হয়।

হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক তার, আসামী মোঃ ইসমাইলের পাসপোর্ট, আসামীদের ব্যবহৃত মোবাইল ০২টি।

গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলেন –
০১। মোঃ ইসমাইল(৩৫), পিতা- সামছল হক, মাতা- ছকিনা বেগম, সাং- লতিফপুর(আফজাল সর্দারের পুরান বাড়ী), ০৪নং ওয়ার্ড,
০২। সুরমা আক্তার প্রঃ বিবি আছিয়া(৪০), স্বামী- মৃত কুদ্দুছ, পিতা- বেলাল হোসেন, মাতা- শামলা বেগম, সাং- রফিকপুর(খলিল মিয়ার নতুন বাড়ী), উভয় ১৩নং রসুলপুর ইউপি, থানা- বেগমগঞ্জ, জেলা- নোয়াখালী।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন