ঢাকা ০২:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অসহায় পরিবারের পাশে ‘ইগনাইট দ্যা ন্যাশন’

তন্ময় (নিজস্ব প্রতিবেদক)
তন্ময় (নিজস্ব প্রতিবেদক)
  • আপলোড সময় : ১০:৩১:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মে ২০২৪
  • / ৩৫২ বার পড়া হয়েছে

প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় রেমালের ধ্বংসযজ্ঞের আর্তনাদের হাহাকারে ভারী উপকূলের আকাশ। প্রবল ঝড় গৃহহারা হয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন উপকূলীয় জেলা বরগুনার ধুপতির গ্রামের সোবাহান শরীফ ও তার স্ত্রী। তাদের এমনি একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। সেই বৃদ্ধ দম্পতি ও তার পরিবারের পাশে খাবার, পোশাক ও ঔষধ নিয়ে দাঁড়ায় ‘ইগনাইট দ্যা ন্যাশন’ নামের একটি সংস্থা।

তাদের থেকে জানা যায়, ভিডিওটি ধারণ হয় স্থানীয় একজন স্বেচ্ছাসেবকের ক্যামেরায়। পরবর্তীতে সেটি সামাজিক মাধ্যেমে ভাইরাল হয়। স্বেচ্ছাসেবক যখন ভিডিওটি পাঠায় সাথে সাথেই তারা ওই অঞ্চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং সেই পরিবারসহ আরও কিছু পরিবারে মধ্যে সযোগিতা পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়। পাশাপাশি তারা আশ্রয় কেন্দ্রে গুলোতে শুকনো খাবার দিয়ে যাচ্ছে। তাদের এই কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে জানান।

স্থানীয় সংবাদ কর্মীদের থেকে জানা যায়, উপকূলীয় জেলায় এটি একটি উদাহরন মাত্র। বাস্তবতা এর চেয়েও অনেক অনেক ভয়ানক। যা অনেক অংশে ছাড়িয়ে গিয়েছে সিডরের ভয়াবহতাকেও। বিধ্বস্ত বসত বাড়ি ফসলের মাঠ, ডুবে আছে নিম্ন অঞ্চল। বিশুদ্ধ পানি, খাবার ,মেডিসিন পোশাক ,স্থায়ী বসত সবকিছুর সংকট প্রবল। জরুরী ত্রাণ পর্যাপ্ত আসছে না।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

অসহায় পরিবারের পাশে ‘ইগনাইট দ্যা ন্যাশন’

আপলোড সময় : ১০:৩১:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মে ২০২৪

প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় রেমালের ধ্বংসযজ্ঞের আর্তনাদের হাহাকারে ভারী উপকূলের আকাশ। প্রবল ঝড় গৃহহারা হয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন উপকূলীয় জেলা বরগুনার ধুপতির গ্রামের সোবাহান শরীফ ও তার স্ত্রী। তাদের এমনি একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। সেই বৃদ্ধ দম্পতি ও তার পরিবারের পাশে খাবার, পোশাক ও ঔষধ নিয়ে দাঁড়ায় ‘ইগনাইট দ্যা ন্যাশন’ নামের একটি সংস্থা।

তাদের থেকে জানা যায়, ভিডিওটি ধারণ হয় স্থানীয় একজন স্বেচ্ছাসেবকের ক্যামেরায়। পরবর্তীতে সেটি সামাজিক মাধ্যেমে ভাইরাল হয়। স্বেচ্ছাসেবক যখন ভিডিওটি পাঠায় সাথে সাথেই তারা ওই অঞ্চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং সেই পরিবারসহ আরও কিছু পরিবারে মধ্যে সযোগিতা পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়। পাশাপাশি তারা আশ্রয় কেন্দ্রে গুলোতে শুকনো খাবার দিয়ে যাচ্ছে। তাদের এই কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে জানান।

স্থানীয় সংবাদ কর্মীদের থেকে জানা যায়, উপকূলীয় জেলায় এটি একটি উদাহরন মাত্র। বাস্তবতা এর চেয়েও অনেক অনেক ভয়ানক। যা অনেক অংশে ছাড়িয়ে গিয়েছে সিডরের ভয়াবহতাকেও। বিধ্বস্ত বসত বাড়ি ফসলের মাঠ, ডুবে আছে নিম্ন অঞ্চল। বিশুদ্ধ পানি, খাবার ,মেডিসিন পোশাক ,স্থায়ী বসত সবকিছুর সংকট প্রবল। জরুরী ত্রাণ পর্যাপ্ত আসছে না।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন