ঢাকা ০৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আড়াইহাজারে আদালতে মামলা নিষ্পত্তি না হতেই নালিশা সম্পত্তি জবরদখলের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোড সময় : ০১:১৬:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪
  • / ৩৬৮ বার পড়া হয়েছে

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে আদাতে চলমান মামলার নিষ্পত্তি না হতেই বিবাদীপক্ষ বলপূর্বক নালিশা সম্পত্তিতে পাকা কাজ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন মামলার বাদী জহিরুল ইসলাম। ঘটনাটি উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের কাইমপুর ( জোয়ার হামছাদী) এলাকার। তিনি শনিবার আড়াইহাজারের স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ ব্যাক্ত করেন।

মামলার বাদী জানান, জোয়ার হামছাদী মৌজার সি এস ও এস এ ০৫, আর এস ৩৩ নং খতিয়ানের সি এস ও এস এ ৫৬, আর এস ৮৮ নং দাগে ১২.৭৫ শতাংশ সম্পত্তি ইংরেজি ০৪-০৪-২০২২ তারিখে দলিল নং- ৪৫৮৪ এর মাধ্যমে দাতা হানিফা ও মুনসুরের কাছ থেকে খরিদ করেন জহিরুল ইসলাম ও মোসাঃ রফেজা । তারা উক্ত সম্পত্তি নামজারী ও করান। নামজারী জমাভাগ কেইস নং-৭২৫৯/২১-২২। কিন্তু উক্ত সম্পত্তি জহিরুল গংদের খরিদের ১৭ মাস পর ২৫-০৫-২০২৩ তারিখে একই গ্রামের জজ মিয়ার কাছ থেকে খরিদ দেখিয়ে তা বলপূর্বক জবরদখল করার পায়তারা করেন একই গ্রামের ইট বালু ব্যবসায়ী কাউসার। এ বিষয়ে জহিরুলের বিজ্ঞ আদালতে একটি পিটিশন মাকদ্দমা নং- ১৮৭/২৪, একটি ১৪৫ ধারার মামলা ( নং- ৩০১/২৪) এবং একটি দেওয়ানী মোকদ্দমা নং- ১১৩/২৪ চলমান। কিন্তু বিবাদী কাউসার একই গ্রামের হারুণের সহযাগিতায় উক্ত নালিশা সম্পত্তিতে মামলা শেষ হবার আগেই বলপূর্বক পাকা কাজ করছেন। এ ব্যাপারে প্রতিবাদ করলে তাকে প্রাণ নাশের হুমকী দেয়া হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।

এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য অভিযুক্ত কাউসারের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আড়াইহাজারে আদালতে মামলা নিষ্পত্তি না হতেই নালিশা সম্পত্তি জবরদখলের অভিযোগ

আপলোড সময় : ০১:১৬:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে আদাতে চলমান মামলার নিষ্পত্তি না হতেই বিবাদীপক্ষ বলপূর্বক নালিশা সম্পত্তিতে পাকা কাজ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন মামলার বাদী জহিরুল ইসলাম। ঘটনাটি উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের কাইমপুর ( জোয়ার হামছাদী) এলাকার। তিনি শনিবার আড়াইহাজারের স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ ব্যাক্ত করেন।

মামলার বাদী জানান, জোয়ার হামছাদী মৌজার সি এস ও এস এ ০৫, আর এস ৩৩ নং খতিয়ানের সি এস ও এস এ ৫৬, আর এস ৮৮ নং দাগে ১২.৭৫ শতাংশ সম্পত্তি ইংরেজি ০৪-০৪-২০২২ তারিখে দলিল নং- ৪৫৮৪ এর মাধ্যমে দাতা হানিফা ও মুনসুরের কাছ থেকে খরিদ করেন জহিরুল ইসলাম ও মোসাঃ রফেজা । তারা উক্ত সম্পত্তি নামজারী ও করান। নামজারী জমাভাগ কেইস নং-৭২৫৯/২১-২২। কিন্তু উক্ত সম্পত্তি জহিরুল গংদের খরিদের ১৭ মাস পর ২৫-০৫-২০২৩ তারিখে একই গ্রামের জজ মিয়ার কাছ থেকে খরিদ দেখিয়ে তা বলপূর্বক জবরদখল করার পায়তারা করেন একই গ্রামের ইট বালু ব্যবসায়ী কাউসার। এ বিষয়ে জহিরুলের বিজ্ঞ আদালতে একটি পিটিশন মাকদ্দমা নং- ১৮৭/২৪, একটি ১৪৫ ধারার মামলা ( নং- ৩০১/২৪) এবং একটি দেওয়ানী মোকদ্দমা নং- ১১৩/২৪ চলমান। কিন্তু বিবাদী কাউসার একই গ্রামের হারুণের সহযাগিতায় উক্ত নালিশা সম্পত্তিতে মামলা শেষ হবার আগেই বলপূর্বক পাকা কাজ করছেন। এ ব্যাপারে প্রতিবাদ করলে তাকে প্রাণ নাশের হুমকী দেয়া হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।

এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য অভিযুক্ত কাউসারের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন