নোয়াখালীর সেনবাগের পূর্ব লালপুর ও খানপুর গ্রামে বন্যায় দুর্যোগ ও উন্নয়ন কর্মকান্ডে সেচ্ছাসেবী হিসেবে মোহন বলেন,

মা কে রেখে হসপিটালে চলে আসলাম চট্টগ্রামে চাকরি তে,সকল দুর্যোগ ও উন্নয়ন কর্ম কান্ডে ছেড়ে আসি নাই আমার প্রিয় পূর্ব লালপুর খানপুর মানুষদের কে, অথচ মসজিদ ও শালিশ কমিটি কমিটি খেলা তে কেউ একবারের এর জন্য জিঙ্গাস করলো না আমাকে,কারন আমি আওয়ামী লীগ করি তাই,আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবো আওয়ামী লীগ করে আমি আমার প্রিয় গ্রামের মানুষের কোন ক্ষতি করি নাই এবং ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে ও করবো না , আমিও চাই সুন্দর একটা মসজিদ ও শালিশ কমিটি হোক বহু আগ থেকে, পূর্ব লালপুর প্রাইমারি স্কুল, প্রতিষ্ঠতে আমার অবদান কম ছিলো না, পূর্ব লালপুরে সরা সরি কারেন্ট ঢোকাতে আমার অবদান কম ছিলো না, কারেন্ট ঢোকাতে গিয়ে আমার পূর্ব লালপুর পশ্চিম পাড়া সমবায় সমিতি শেষ করে দিলাম, করোনা কালিন অবদান কম ছিলো না, ২০২৪ সালে এই মহাদুর্যোগে বন্যায় নারশিদ, জিসান ,নাজু,মোয়াজ্জেম আজীম সহ বিদেশে অবস্থানরত অনেক এবং গ্রামের অনেকেই আমাকে দেশে আসতে বলেছে,যদিও আমি চট্টগ্রামে এই দুর্যোগে বসে থাকার ছেলে না,জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমার প্রিয় পূর্ব লালপুর ও খানপুরে মানুষের পাশে দাঁড়াতে চেষ্টা করেছি সবাই কে নিয়ে, আলহামদুলিল্লাহ, কতটুকু সফল হয়েছি সেইটার বার আপনাদের উপরে ছেড়ে দিলাম, সবাই কে নিয়ে এইবার কাজ করা যে কত কষ্টের ছিলো তা আপনাদের কে বলে বুঝতে পারবো না।

মহান আল্লাহ্ তায়লা সব দেখেছেন, ইনশাআল্লাহ যৌবনের প্রথম থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমার প্রিয় পূর্ব লালপুর ও খানপুরের মানুষদের পাশে থাকবো,কথা দিলাম, সুন্দর একটা মসজিদ ও শালিশ কমিটি হোক এই আশা রাখি সব সময়,Nerob Azimতোমার সাথে একমত আমি, আবারো কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার পান প্রিয় রেমিটেনস যোদ্ধাদের কে এই দুর্যোগের সময় শত কষ্টের পরেও পূর্ব লালপুর ও খানপুর মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য, ভুল হলে ক্ষমা করে দেবেন, আল্লাহ্ হাফেজ