ঢাকা ০৫:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সোনারগাঁয়ে রেলওয়ের সম্পত্তি প্রভাবশালীদের দখলে,কর্তৃপক্ষ নিরব

মুহাম্মদ আলী (নিজস্ব প্রতিবেদক)
মুহাম্মদ আলী (নিজস্ব প্রতিবেদক)
  • আপলোড সময় : ১১:২১:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৩৭৪ বার পড়া হয়েছে

সোনারগাঁয়ের মদনগঞ্জ-নরসিংদী রেল সড়কের সম্পদগুলো প্রভাবশালীদের কব্জায় চলে যাচ্ছে। ওই সড়কে রেলওয়ের প্রায় ২’শ কোটি টাকার সম্পত্তি বেদখল হয়ে আছে। মদনপুর থেকে প্রভাকরদী পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটার এলাকায় জমিগুলো স্থানীয় প্রভাবশালী, শিল্প মালিক ও সরকারদলীয় নেতাকর্মীরা দলের প্রভাব খাটিয়ে দখল করে রেখেছেন। এর মধ্যে বিএনপি কর্মী মুজিবুর রহমানও ৬ কিলোমিটারের মধ্যে দুই কিলোমিটার তার কব্জায় ধরে রেখেছেন। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জমিগুলো দখল মুক্ত করার জন্য কোন উদ্যোগ না নেয়ায় সম্পত্তিগুলো বেহাত হয়ে যাচ্ছে। রেলওয়ের জমি দখল করে এক শ্রেণীর মানুষ রাতারাতি ধনী বনে যাচ্ছেন। এতে করে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের যোগ সাজসে এসব জমি দখল হয়ে যাচ্ছে। লিজ দেয়া না হলেও তাদের সাথে আর্থিক লেনদেনের কারনে বেহাত জমি উদ্ধারের কোন প্রকার তৎপরতা নেই।
জানা যায়, বাংলাদেশ রেলওয়ের জমি রেল নাইন থেকে দু’পাশে ১২০ ফিট চওড়া। কোথাও কোথাও ৪’শ ফিট রয়েছে। তবে রেল স্টেশন এলাকায় ২ হাজার ফিট এলাকা জুড়ে জমি রয়েছে। রেলওয়ে শুধুমাত্র কৃষিভিত্তিক জমি লিজ দেয়া হয়। বানিজ্যিক লিজ অনেক আগেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বর্তমানে কৃষি লিজও বন্ধ রয়েছে। কৃষি লিজ নিয়ে শুধুমাত্র কৃষি আবাদ করতে পারবেন। শ্রেণী পরিবর্তন করে কেউ রাস্তা, বিপনী বিতান, পাকা কোন স্থাপনা, মার্কেট নির্মাণ বা দেয়াল দিয়ে দখলে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। এগুলো করে থাকলে সবই অবৈধ দখলদার হিসেবে গন্য হবেন। বর্তমানে মদনগঞ্জ থেকে নরসিংদী সড়কে সকল দখলদারই অবৈধ হিসেবে দখলে আছে। তবে কোন শিল্প মালিক জমির শ্রেণী পরিবর্তন করতে হলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। এ সড়কে কোন শিল্প মালিক শ্রেণী পরিবর্তনের কোন প্রকার অনুমতি নেননি। ফলে সকল শিল্প মালিক অবৈধ দখলদার হয়ে রাস্তা নির্মাণ করেছেন। তাদের বিষয়ে শীঘ্রই ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিনে ঘুরে জানা যায়, তালতলা এলাকায় বিএনপি কর্মী মুজিবুর রহমান, জামপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সামসুল আলম, প্রভাবশালী তুহিনুর রহমান, আওয়ামীলীগ নেতা ফিরোজ মিয়া, বৈরাবরটেক এলাকায় পিপিএল কোম্পানি লিমিটেড, বস্তল এলাকায় এ্যাম্পায়ার স্টীল মিল, তালতলা সুপার মার্কেট, মহিউদ্দিন পেপার মিলস লিমিটেড, সৃজন আবাসন প্রকল্প রক্সি পেইন্ট, গ্যাস্টন ব্যাটারি ফ্যাক্টুরি, কাঠারাবো এলাকায় দেশপ্যাক কোম্পানি লিমিটেড রেলওয়ের জমি দখলে নিয়েছেন। বস্তল এলাকায় শাহজাহান ফার্নিচার, শেজাদ পারভেজ স্পিনিং মিলস, রহমান স্পিনিং, মরিচটেক এলাকায় বিআর স্পিনিং মিলস লিমিটেড, নয়াপুর এলাকায় অবৈধ দলখদার বাচ্চু মেম্বার ও আবু সিদ্দিক মিয়া রেলওয়ের সম্পতি বিক্রি করে দেওয়ার পর সিন্ডিকেট আওয়ামীলীগের নামধারী নেতা মনির হোসেন রেলওয়ের জমি দখল করে রেখেছেন।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, তালতলা এলাকার রেলওয়ের বিশাল জায়গা জুড়ে মাস, মাংস ও সবজির বাজার দিয়ে দোকান প্রতি প্রতিদিন ৩ শ থেকে ৪শ টাকা আদায় করে থাকেন বিএনপি কর্মী মজিবুর রহমান। সরকারের জায়গা হলেও তিনি বিএনপি কর্মী হয়েও স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা ও পুলিশকে ম্যানেজ করে এসব অপকর্ম করে যাচ্ছেন। তার এসব অপকর্মে বাধা দিলে হয়রানীর জন্য চাঁদাবাজির মামলা দিয়ে থাকেন। এছাড়াও ব্যক্তিমালিকানা জমিও সে দখল করেন।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, মজিবুর রহমান সরকারী জায়গা থেকে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকায় অবৈধভাবে আয় করে থাকেন। মালিপাড়া থেকে বস্তল পর্যন্ত দুই কিলোমিটার এলাকায় মিল কারখানা, দোকান পাট স্থাপন করতে হলে তার অনুমতি নিতে হয়। এসব আয় থেকে সে বিএনপির সভা সমাবেশের অর্থ যোগান দিয়ে থাকেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
নাম প্রকাশে অনিচছুক এক সবজি বিক্রেতা জানান, মজিবুর রহমান প্রতিদিন প্রতি দোকান থেকে তার নাতি নাইমের মাধ্যমে টাকা আদায় করেন। অন্য পাশে সামসুল আলম রেলওয়ের জায়গায় মার্কেট নির্মাণ করে ভাড়া দিয়েছেন।
ভূক্তভোগী মালিপাড়া গ্রামের ফজলুল হক নামের এক প্রবাসী জানান, তালতলা এলাকায় মজিবুর রহমান রেলওয়ের পাশে তার ৭শতাংশ তার জমি দখল করেছেন। এতে প্রতিবাদ করায় তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন।
ভূক্তভোগী উত্তর কাজিপাড়া গ্রামের আব্দুল বাতেন জানিয়েছেন, রেলওয়ে থেকে তিনি জমি লিজ নিয়ে ভোগ দখল করছেন। মুজিবুর রহমান জোরপূর্বক একটি কোম্পানির পক্ষে তার জমি দখল করে দিয়েছেন। এ অঞ্চলের সকল রেলওয়ের জমিতে তার অনুমতি নিয়ে কাজ কর্ম করতে হয়। সরকারের জায়গায় বিএনপি কর্মীর রাজত্ব।
অভিযুক্ত মজিবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, লিজ নিয়ে সম্পত্তি ভোগ দখলে আছি। এখানে শুধু আমিই না অনেক মানুষই জমি দখলে রেখেছেন। বিএনপির সমাবেশে অর্থ যোগানের বিষয়টি সত্য নয়। তাছাড়া সকারের জমি আমার দখলে থাকবে কেন?
জামপুর ইউনিয়ণ যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সামসুল আলম বলেন, রেলওয়ের কাছ থেকে তিনি লিজ নিয়েই দোকানপাট নির্মাণ করে ভাড়া দিয়েছেন। তার দখলে কোন অবৈধ জায়গা নেই।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ডিভিশনাল এ্যাস্টেট অফিসার সাউদ সুমন শফিউল্লাহ বলেন, মদনগঞ্জ-নরসিংদী সড়কটি রেলওয়ের পরিত্যাক্ত থাকায় দখলদাররা দখল করেছে। তবে কেউ রেলওয়ের কেউ আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে জড়িত থাকলে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবৈধ দখলদারের শিঘ্রই উচ্ছেদ করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সোনারগাঁয়ে রেলওয়ের সম্পত্তি প্রভাবশালীদের দখলে,কর্তৃপক্ষ নিরব

আপলোড সময় : ১১:২১:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৩

সোনারগাঁয়ের মদনগঞ্জ-নরসিংদী রেল সড়কের সম্পদগুলো প্রভাবশালীদের কব্জায় চলে যাচ্ছে। ওই সড়কে রেলওয়ের প্রায় ২’শ কোটি টাকার সম্পত্তি বেদখল হয়ে আছে। মদনপুর থেকে প্রভাকরদী পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটার এলাকায় জমিগুলো স্থানীয় প্রভাবশালী, শিল্প মালিক ও সরকারদলীয় নেতাকর্মীরা দলের প্রভাব খাটিয়ে দখল করে রেখেছেন। এর মধ্যে বিএনপি কর্মী মুজিবুর রহমানও ৬ কিলোমিটারের মধ্যে দুই কিলোমিটার তার কব্জায় ধরে রেখেছেন। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জমিগুলো দখল মুক্ত করার জন্য কোন উদ্যোগ না নেয়ায় সম্পত্তিগুলো বেহাত হয়ে যাচ্ছে। রেলওয়ের জমি দখল করে এক শ্রেণীর মানুষ রাতারাতি ধনী বনে যাচ্ছেন। এতে করে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের যোগ সাজসে এসব জমি দখল হয়ে যাচ্ছে। লিজ দেয়া না হলেও তাদের সাথে আর্থিক লেনদেনের কারনে বেহাত জমি উদ্ধারের কোন প্রকার তৎপরতা নেই।
জানা যায়, বাংলাদেশ রেলওয়ের জমি রেল নাইন থেকে দু’পাশে ১২০ ফিট চওড়া। কোথাও কোথাও ৪’শ ফিট রয়েছে। তবে রেল স্টেশন এলাকায় ২ হাজার ফিট এলাকা জুড়ে জমি রয়েছে। রেলওয়ে শুধুমাত্র কৃষিভিত্তিক জমি লিজ দেয়া হয়। বানিজ্যিক লিজ অনেক আগেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বর্তমানে কৃষি লিজও বন্ধ রয়েছে। কৃষি লিজ নিয়ে শুধুমাত্র কৃষি আবাদ করতে পারবেন। শ্রেণী পরিবর্তন করে কেউ রাস্তা, বিপনী বিতান, পাকা কোন স্থাপনা, মার্কেট নির্মাণ বা দেয়াল দিয়ে দখলে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। এগুলো করে থাকলে সবই অবৈধ দখলদার হিসেবে গন্য হবেন। বর্তমানে মদনগঞ্জ থেকে নরসিংদী সড়কে সকল দখলদারই অবৈধ হিসেবে দখলে আছে। তবে কোন শিল্প মালিক জমির শ্রেণী পরিবর্তন করতে হলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। এ সড়কে কোন শিল্প মালিক শ্রেণী পরিবর্তনের কোন প্রকার অনুমতি নেননি। ফলে সকল শিল্প মালিক অবৈধ দখলদার হয়ে রাস্তা নির্মাণ করেছেন। তাদের বিষয়ে শীঘ্রই ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিনে ঘুরে জানা যায়, তালতলা এলাকায় বিএনপি কর্মী মুজিবুর রহমান, জামপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সামসুল আলম, প্রভাবশালী তুহিনুর রহমান, আওয়ামীলীগ নেতা ফিরোজ মিয়া, বৈরাবরটেক এলাকায় পিপিএল কোম্পানি লিমিটেড, বস্তল এলাকায় এ্যাম্পায়ার স্টীল মিল, তালতলা সুপার মার্কেট, মহিউদ্দিন পেপার মিলস লিমিটেড, সৃজন আবাসন প্রকল্প রক্সি পেইন্ট, গ্যাস্টন ব্যাটারি ফ্যাক্টুরি, কাঠারাবো এলাকায় দেশপ্যাক কোম্পানি লিমিটেড রেলওয়ের জমি দখলে নিয়েছেন। বস্তল এলাকায় শাহজাহান ফার্নিচার, শেজাদ পারভেজ স্পিনিং মিলস, রহমান স্পিনিং, মরিচটেক এলাকায় বিআর স্পিনিং মিলস লিমিটেড, নয়াপুর এলাকায় অবৈধ দলখদার বাচ্চু মেম্বার ও আবু সিদ্দিক মিয়া রেলওয়ের সম্পতি বিক্রি করে দেওয়ার পর সিন্ডিকেট আওয়ামীলীগের নামধারী নেতা মনির হোসেন রেলওয়ের জমি দখল করে রেখেছেন।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, তালতলা এলাকার রেলওয়ের বিশাল জায়গা জুড়ে মাস, মাংস ও সবজির বাজার দিয়ে দোকান প্রতি প্রতিদিন ৩ শ থেকে ৪শ টাকা আদায় করে থাকেন বিএনপি কর্মী মজিবুর রহমান। সরকারের জায়গা হলেও তিনি বিএনপি কর্মী হয়েও স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা ও পুলিশকে ম্যানেজ করে এসব অপকর্ম করে যাচ্ছেন। তার এসব অপকর্মে বাধা দিলে হয়রানীর জন্য চাঁদাবাজির মামলা দিয়ে থাকেন। এছাড়াও ব্যক্তিমালিকানা জমিও সে দখল করেন।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, মজিবুর রহমান সরকারী জায়গা থেকে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকায় অবৈধভাবে আয় করে থাকেন। মালিপাড়া থেকে বস্তল পর্যন্ত দুই কিলোমিটার এলাকায় মিল কারখানা, দোকান পাট স্থাপন করতে হলে তার অনুমতি নিতে হয়। এসব আয় থেকে সে বিএনপির সভা সমাবেশের অর্থ যোগান দিয়ে থাকেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
নাম প্রকাশে অনিচছুক এক সবজি বিক্রেতা জানান, মজিবুর রহমান প্রতিদিন প্রতি দোকান থেকে তার নাতি নাইমের মাধ্যমে টাকা আদায় করেন। অন্য পাশে সামসুল আলম রেলওয়ের জায়গায় মার্কেট নির্মাণ করে ভাড়া দিয়েছেন।
ভূক্তভোগী মালিপাড়া গ্রামের ফজলুল হক নামের এক প্রবাসী জানান, তালতলা এলাকায় মজিবুর রহমান রেলওয়ের পাশে তার ৭শতাংশ তার জমি দখল করেছেন। এতে প্রতিবাদ করায় তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন।
ভূক্তভোগী উত্তর কাজিপাড়া গ্রামের আব্দুল বাতেন জানিয়েছেন, রেলওয়ে থেকে তিনি জমি লিজ নিয়ে ভোগ দখল করছেন। মুজিবুর রহমান জোরপূর্বক একটি কোম্পানির পক্ষে তার জমি দখল করে দিয়েছেন। এ অঞ্চলের সকল রেলওয়ের জমিতে তার অনুমতি নিয়ে কাজ কর্ম করতে হয়। সরকারের জায়গায় বিএনপি কর্মীর রাজত্ব।
অভিযুক্ত মজিবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, লিজ নিয়ে সম্পত্তি ভোগ দখলে আছি। এখানে শুধু আমিই না অনেক মানুষই জমি দখলে রেখেছেন। বিএনপির সমাবেশে অর্থ যোগানের বিষয়টি সত্য নয়। তাছাড়া সকারের জমি আমার দখলে থাকবে কেন?
জামপুর ইউনিয়ণ যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সামসুল আলম বলেন, রেলওয়ের কাছ থেকে তিনি লিজ নিয়েই দোকানপাট নির্মাণ করে ভাড়া দিয়েছেন। তার দখলে কোন অবৈধ জায়গা নেই।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ডিভিশনাল এ্যাস্টেট অফিসার সাউদ সুমন শফিউল্লাহ বলেন, মদনগঞ্জ-নরসিংদী সড়কটি রেলওয়ের পরিত্যাক্ত থাকায় দখলদাররা দখল করেছে। তবে কেউ রেলওয়ের কেউ আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে জড়িত থাকলে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবৈধ দখলদারের শিঘ্রই উচ্ছেদ করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন