ঢাকা ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেরানীগঞ্জে কলেজ ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

মো: শাহিন (নিজস্ব প্রতিবেদক)
মো: শাহিন (নিজস্ব প্রতিবেদক)
  • আপলোড সময় : ১২:২৬:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৩
  • / ২৯১ বার পড়া হয়েছে

ঢাকার কেরানীগঞ্জে মারিয়া (১৮) নামের এক কলেজ ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে মডেল থানা পুলিশ। মারিয়া নওগার পত্নীতলা উপজেলার ঘোষপাড়া গ্রামের রেজাউল করিমের মেয়ে। সে বড় বোনের সাথে কেরানীগঞ্জের মডেল টাউনে ভাড়া বাসায় থাকত এবং আজিমপুর গার্লস কলেজের এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিল।

আজ বৃহস্পতিবার(২৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে নয়টার দিকে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন কদমতলী মডেল টাউন এলাকার বি ব্লকের ২নং গলির ১৯৩ নম্বর বাড়ির চতুর্থ তলা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

নিহতের বড়বোন রহিমা জানান, প্রতিদিন মারিয়া কলেজে যায়। কলেজ বন্ধ থাকায় আজ সকালে বোনকে ঘুমে রেখে আমি একটু কাজে বের হই । পরবর্তীতে দুপুরে আবার ভাত খেয়েছে কিনা এ নিয়ে মোবাইলে কথা হয়। পরে সন্ধ্যার সময় সাবলেটে থাকা লোকেরা জানায় তার বোন ঘরের ভেতর দরজা বন্ধ করে আছে। তারপর দ্রুত বাসায় এসে স্থানীয়দের সহায়তায় দরজা ভেঙে দেখি আমার বোন ফ্যানের সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে আছে।

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মামুনুর রশিদ জানান খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালের মধ্যে প্রেরণ করেছে। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা মনে হলেও ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

কেরানীগঞ্জে কলেজ ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

আপলোড সময় : ১২:২৬:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৩

ঢাকার কেরানীগঞ্জে মারিয়া (১৮) নামের এক কলেজ ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে মডেল থানা পুলিশ। মারিয়া নওগার পত্নীতলা উপজেলার ঘোষপাড়া গ্রামের রেজাউল করিমের মেয়ে। সে বড় বোনের সাথে কেরানীগঞ্জের মডেল টাউনে ভাড়া বাসায় থাকত এবং আজিমপুর গার্লস কলেজের এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিল।

আজ বৃহস্পতিবার(২৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে নয়টার দিকে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন কদমতলী মডেল টাউন এলাকার বি ব্লকের ২নং গলির ১৯৩ নম্বর বাড়ির চতুর্থ তলা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

নিহতের বড়বোন রহিমা জানান, প্রতিদিন মারিয়া কলেজে যায়। কলেজ বন্ধ থাকায় আজ সকালে বোনকে ঘুমে রেখে আমি একটু কাজে বের হই । পরবর্তীতে দুপুরে আবার ভাত খেয়েছে কিনা এ নিয়ে মোবাইলে কথা হয়। পরে সন্ধ্যার সময় সাবলেটে থাকা লোকেরা জানায় তার বোন ঘরের ভেতর দরজা বন্ধ করে আছে। তারপর দ্রুত বাসায় এসে স্থানীয়দের সহায়তায় দরজা ভেঙে দেখি আমার বোন ফ্যানের সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে আছে।

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মামুনুর রশিদ জানান খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালের মধ্যে প্রেরণ করেছে। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা মনে হলেও ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন