ঢাকা ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেরানীগঞ্জে রাজউকের উদ্যোগে অবৈধ মধুসিটিতে স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান

মো: শাহিন (নিজস্ব প্রতিবেদক)
মো: শাহিন (নিজস্ব প্রতিবেদক)
  • আপলোড সময় : ০১:০৫:২৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
  • / ৩৪১ বার পড়া হয়েছে

ঢাকার কেরানীগঞ্জের শাক্তা ইউনিয়নের আরশিনগর এলাকায় মধুসিটিতে অবৈধ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। আজ সোমবার দুপুর ১২ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত মধুসিটি হাউজিং নির্মাণাধীন অবৈধ ভবনে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনির হোসেন হাওলাদার। তিনি জানান, অভিযান পরিচালনাকালে হাউজিং এর মালিক পক্ষ পালিয়ে যায়, যে কারণে তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া ইমারত নির্মাণ বিধিমালা লঙ্ঘন করে এই এলাকায় নির্মাণাধীন ৩টি ভবনের আংশিক অপসারণসহ ২টি ভবনের মালিক নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখবেন এবং রাজউক এর অনুমোদন নিয়ে পুনরায় নির্মাণ কাজ শুরু করবেন মর্মে মুচলেকা প্রদান করেন। কেরানীগঞ্জের বেশ কয়েকটি অনুমোদনহীন স্থাপনা রাজউক ভেঙে দিয়েছে৷ আমরা সেই ভবনগুলো ভেঙে দিয়েছি৷ কেরানীগঞ্জে খাল-নদী ভরাট করে কোনো ভবন নির্মাণ করা যাবে না৷

তিনি আরও বলেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষর অধীন এলাকায় হাউজিং কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য রাজউকের অনুমোদন বাধ্যতামূলক। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে৷

এসয় আরও উপস্থিত ছিলেন, জোন-৫ এর পরিচালক মোঃ হামিদুল ইসলাম, অথরাইজড অফিসার সাঈদা ইসলাম, সহকারী অথরাইজড অফিসার মোঃ ইসমাইল হোসেন, প্রধান ইমারত পরিদর্শক সজল মজুমদার, ইমারত পরিদর্শক শুভ সাহা, মোঃ আমিনুল ইসলাম, মোঃ রাজু আহামেদ, মোঃ সাইফুল ইসলাম সহ রাজউকের অন্যান্য কর্মকর্তারা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

কেরানীগঞ্জে রাজউকের উদ্যোগে অবৈধ মধুসিটিতে স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান

আপলোড সময় : ০১:০৫:২৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

ঢাকার কেরানীগঞ্জের শাক্তা ইউনিয়নের আরশিনগর এলাকায় মধুসিটিতে অবৈধ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। আজ সোমবার দুপুর ১২ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত মধুসিটি হাউজিং নির্মাণাধীন অবৈধ ভবনে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনির হোসেন হাওলাদার। তিনি জানান, অভিযান পরিচালনাকালে হাউজিং এর মালিক পক্ষ পালিয়ে যায়, যে কারণে তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া ইমারত নির্মাণ বিধিমালা লঙ্ঘন করে এই এলাকায় নির্মাণাধীন ৩টি ভবনের আংশিক অপসারণসহ ২টি ভবনের মালিক নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখবেন এবং রাজউক এর অনুমোদন নিয়ে পুনরায় নির্মাণ কাজ শুরু করবেন মর্মে মুচলেকা প্রদান করেন। কেরানীগঞ্জের বেশ কয়েকটি অনুমোদনহীন স্থাপনা রাজউক ভেঙে দিয়েছে৷ আমরা সেই ভবনগুলো ভেঙে দিয়েছি৷ কেরানীগঞ্জে খাল-নদী ভরাট করে কোনো ভবন নির্মাণ করা যাবে না৷

তিনি আরও বলেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষর অধীন এলাকায় হাউজিং কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য রাজউকের অনুমোদন বাধ্যতামূলক। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে৷

এসয় আরও উপস্থিত ছিলেন, জোন-৫ এর পরিচালক মোঃ হামিদুল ইসলাম, অথরাইজড অফিসার সাঈদা ইসলাম, সহকারী অথরাইজড অফিসার মোঃ ইসমাইল হোসেন, প্রধান ইমারত পরিদর্শক সজল মজুমদার, ইমারত পরিদর্শক শুভ সাহা, মোঃ আমিনুল ইসলাম, মোঃ রাজু আহামেদ, মোঃ সাইফুল ইসলাম সহ রাজউকের অন্যান্য কর্মকর্তারা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন