ঢাকা ০৮:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৮ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাসপাতালে কাতরাচ্ছে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে আহত রুবেল,খোজ নেয়নি কেউ

মুহাম্মদ আলী (নিজস্ব প্রতিবেদক)
মুহাম্মদ আলী (নিজস্ব প্রতিবেদক)
  • আপলোড সময় : ০৮:৫৪:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৫৬১ বার পড়া হয়েছে

নারায়ণগঞ্জে গেলো ১৬ তারিখ থেকে এক যোগে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে ছিলেন,হাজী মিছির আলী ডিগ্রী কলেজের ছাত্র রুবেল। তবে গেলো ৪ তারিখ টাই রুবেলের কাল হলো। মাথায় চোখে প্রায় গুলি লেগেছে ২০ টিরও বেশি।যেখানে সকল শিক্ষার্থীরা নানা আয়োজনে ব্যস্ত, হাসপাতালের এক কোনে জীবন যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে রুবেল। নিজের পরিবার ছারা পাশে থাকেনি কেও।যে স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে আনতে এতো আহাজারি, সেই স্বাধীনতা এলো ঠিকি তবে সেটা উপভোগ করার সময় হয়ে উঠেনি রুবেলের।মধ্যো বিত্ত পরিবারের ছেলে মোঃ রুবেল, পিতা – হারুন মিয়া।উন্নত চিকিৎসা জরুরি ছিলো তবে খোঁজ নেয় নি কেও।৮ তারিখে এলাকাবাসীর মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে ছুটে যান সেই এলাকার।সিদ্দিকুর রহমান উজ্জ্বল(সভাপতি) ফতুল্লা থানা তাতীদল ও ৬নং ওয়ার্ড বি এন পি।তিনি ততক্ষণিত তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জাতীয় চোক্ষু হাসপাতাল ইনিস্টিউটে নিজ দায়িত্বে ভর্তি সহ আর্থিক সহায়তা করেন। এটা করেই থেমে জায়নি।সেই থেকেই সব সময়ই তাদের পাশেই আস্টেপিস্টে রয়েছেন।অতঃপর গতো পরশু অপারেশনের যাবতীয় ব্যবস্থা করে দিয়ে আসেন এবং এখানে যদি রুবেলের চিকিৎসা না হয় সেক্ষেত্রে দেশের বাহিরে নিয়েও চিকিৎসা করানো হবে বলে রুবেলের পরিবারকে আশ্বস্ত করেন।এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে সিদ্দিকুর রহমান উজ্জ্বল বলেন ” আমি কোনো দলিয়ভাবে তার কাছে ছুটে যাই নি, আমি মানবিক দৃষ্টি থেকেই তার কাছে গিয়েছি, আমারো সন্তান আছে, সে আমার সন্তানের মতো, একটা প্রানবন্ত ছেলে চোখের সামনে মৃত্যু সজ্জায় কাতরাচ্ছে সেদিক দিয়ে ভাবলে ঘরে বসে থাকা সাজে না।তাই নিজ অর্থায়নে তার সকল চিকিৎসার দায় ভার বহন করছি। শুদু এটা নয় যতদিন বেঁচে থাকবো এসব মানবিক কাজে সব সময় পাশে ছিলাম পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

হাসপাতালে কাতরাচ্ছে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে আহত রুবেল,খোজ নেয়নি কেউ

আপলোড সময় : ০৮:৫৪:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪

নারায়ণগঞ্জে গেলো ১৬ তারিখ থেকে এক যোগে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে ছিলেন,হাজী মিছির আলী ডিগ্রী কলেজের ছাত্র রুবেল। তবে গেলো ৪ তারিখ টাই রুবেলের কাল হলো। মাথায় চোখে প্রায় গুলি লেগেছে ২০ টিরও বেশি।যেখানে সকল শিক্ষার্থীরা নানা আয়োজনে ব্যস্ত, হাসপাতালের এক কোনে জীবন যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে রুবেল। নিজের পরিবার ছারা পাশে থাকেনি কেও।যে স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে আনতে এতো আহাজারি, সেই স্বাধীনতা এলো ঠিকি তবে সেটা উপভোগ করার সময় হয়ে উঠেনি রুবেলের।মধ্যো বিত্ত পরিবারের ছেলে মোঃ রুবেল, পিতা – হারুন মিয়া।উন্নত চিকিৎসা জরুরি ছিলো তবে খোঁজ নেয় নি কেও।৮ তারিখে এলাকাবাসীর মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে ছুটে যান সেই এলাকার।সিদ্দিকুর রহমান উজ্জ্বল(সভাপতি) ফতুল্লা থানা তাতীদল ও ৬নং ওয়ার্ড বি এন পি।তিনি ততক্ষণিত তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জাতীয় চোক্ষু হাসপাতাল ইনিস্টিউটে নিজ দায়িত্বে ভর্তি সহ আর্থিক সহায়তা করেন। এটা করেই থেমে জায়নি।সেই থেকেই সব সময়ই তাদের পাশেই আস্টেপিস্টে রয়েছেন।অতঃপর গতো পরশু অপারেশনের যাবতীয় ব্যবস্থা করে দিয়ে আসেন এবং এখানে যদি রুবেলের চিকিৎসা না হয় সেক্ষেত্রে দেশের বাহিরে নিয়েও চিকিৎসা করানো হবে বলে রুবেলের পরিবারকে আশ্বস্ত করেন।এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে সিদ্দিকুর রহমান উজ্জ্বল বলেন ” আমি কোনো দলিয়ভাবে তার কাছে ছুটে যাই নি, আমি মানবিক দৃষ্টি থেকেই তার কাছে গিয়েছি, আমারো সন্তান আছে, সে আমার সন্তানের মতো, একটা প্রানবন্ত ছেলে চোখের সামনে মৃত্যু সজ্জায় কাতরাচ্ছে সেদিক দিয়ে ভাবলে ঘরে বসে থাকা সাজে না।তাই নিজ অর্থায়নে তার সকল চিকিৎসার দায় ভার বহন করছি। শুদু এটা নয় যতদিন বেঁচে থাকবো এসব মানবিক কাজে সব সময় পাশে ছিলাম পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন